বাংলাদেশে অ্যাডমিন প্যানেল বসাতে আগ্রহী নয় ফেসবুক। তবে কোনও ধরনের তথ্য চাওয়া বা অভিযোগ করা হলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সাড়া দেবে। এসব খবর এখন পুরনো। নতুন খবর হলো- আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণ সহকারে ফেসবুকের কাছে অনুরোধ জানানো হলে অবশ্যই ১৩ বছরের নিচের ব্যবহারকারীর ফেসবুক আইডি বন্ধ করে দেবে। এমন অনেক কথাই ফেসবুক বলেছে বাংলাদেশকে। অথচ এই কিছুদিন আগেও ফেসবুক বাংলাদেশকে কোনও তথ্য দিত না।
গত ১২ জানুয়ারি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সিঙ্গাপুরে ফেসবুক কার্যালয়ে বৈঠক করেন।ওই বৈঠকে ফেসবুকের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন ফেসবুক দক্ষিণ এশিয়ার ল এনফোর্সমেন্ট স্পেশালিস্ট বিক্রম লাং।
প্রসঙ্গত, গত ৬ ডিসেম্বর ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঢাকায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।ওই বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ও আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি এবং বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে উপস্থিত একটি সূত্র জানায়, তারানা হালিম ওই বৈঠকে উল্লেখ করেছেন,বাংলাদেশে ফেসবুকের কোনও সাইট ফিল্টারিং টুল নেই। কোনও কনটেন্টকে ফিল্টার করা যায় না বা উৎসও শনাক্ত করা যায় না। ফলে ফেক বা ভুয়া অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করা এবং বন্ধ করা অসম্ভব।ঢাকায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের পক্ষে নির্ধারিত ফোকাল পয়েন্টগুলোকে অধিকতর সহায়তা প্রদানেরও আহ্বান জানান তারানা হালিম।
এ ছাড়াও তারানা হালিম বাংলাদেশে ফেসবুকের একটি কার্যালয় স্থাপনের সহায়তা কামনা করেন যার ফলে সহজে অভিযোগগুলো জানানো যাবে এবং ফেসবুক স্বল্প সময়ের মধ্যে কনটেন্ট সরিয়ে ফেলতে পারবে। তিনি বিদ্বেষমূলক ‘স্পিচকে কাউন্টার পজিটিভ স্পিচের’ মাধ্যমে মোকাবেলার পরামর্শ দেন বলে ওই সূত্র জানায়।
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উল্লিখিত বিষয়ে সহযোগিতা কামনা করা হলে ফেসবুক জানায়,বাংলাদেশের সব অনুরোধের ক্ষেত্রে ফেসবুক ন্যূনতম সময়ের মধ্যে সাড়া দেবে। স্পেশাল পয়েন্ট অব কন্টাক্ট (এসপিওসি) মডেলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং নিরাপদে ফেসবুক বা ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য জনসচেতনতা সৃষ্টি এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে ফেসবুক সহযোগিতার আশ্বাস দেয়।
গত ১২ জানুয়ারি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সিঙ্গাপুরে ফেসবুক কার্যালয়ে বৈঠক করেন।ওই বৈঠকে ফেসবুকের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন ফেসবুক দক্ষিণ এশিয়ার ল এনফোর্সমেন্ট স্পেশালিস্ট বিক্রম লাং।
প্রসঙ্গত, গত ৬ ডিসেম্বর ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঢাকায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।ওই বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ও আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি এবং বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে উপস্থিত একটি সূত্র জানায়, তারানা হালিম ওই বৈঠকে উল্লেখ করেছেন,বাংলাদেশে ফেসবুকের কোনও সাইট ফিল্টারিং টুল নেই। কোনও কনটেন্টকে ফিল্টার করা যায় না বা উৎসও শনাক্ত করা যায় না। ফলে ফেক বা ভুয়া অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করা এবং বন্ধ করা অসম্ভব।ঢাকায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের পক্ষে নির্ধারিত ফোকাল পয়েন্টগুলোকে অধিকতর সহায়তা প্রদানেরও আহ্বান জানান তারানা হালিম।
এ ছাড়াও তারানা হালিম বাংলাদেশে ফেসবুকের একটি কার্যালয় স্থাপনের সহায়তা কামনা করেন যার ফলে সহজে অভিযোগগুলো জানানো যাবে এবং ফেসবুক স্বল্প সময়ের মধ্যে কনটেন্ট সরিয়ে ফেলতে পারবে। তিনি বিদ্বেষমূলক ‘স্পিচকে কাউন্টার পজিটিভ স্পিচের’ মাধ্যমে মোকাবেলার পরামর্শ দেন বলে ওই সূত্র জানায়।
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উল্লিখিত বিষয়ে সহযোগিতা কামনা করা হলে ফেসবুক জানায়,বাংলাদেশের সব অনুরোধের ক্ষেত্রে ফেসবুক ন্যূনতম সময়ের মধ্যে সাড়া দেবে। স্পেশাল পয়েন্ট অব কন্টাক্ট (এসপিওসি) মডেলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং নিরাপদে ফেসবুক বা ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য জনসচেতনতা সৃষ্টি এবং প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে ফেসবুক সহযোগিতার আশ্বাস দেয়।
Comments
Post a Comment